এক নজরে বাংলাদেশের ইউনিয়ন সম্পর্কিত তথ্য

১।বাংলাদেশেরইউনিয়নপরিষদেরসংখ্যাঃ৪,৫২৭টি( জুন২০১২ইংপযর্ন্ত)

২।পঞ্চায়েতগঠিতহয়ঃ১৮৭০সালে

৩।ইউনিয়নবোর্ডগঠিতহয়ঃ১৯১৯ইংসালে

৪।ইউনিয়নকাউন্সিলহয়ঃ১৯৫৯সালে

৫।ইউনিয়নপঞ্চায়েতহয়ঃ১৯৭২সালে

৬।ইউনিয়নপঞ্চায়েতেরপরিবর্তেইউনিয়নপরিষদগঠিতহয়ঃ১৯৭৩সালে।

৭।ইউনিয়নপরিষদেরচেয়ারম্যানওমেম্বরদেরমেয়াদকালঃ ৫বছর

৮।ইউনিয়নপরিষদেরসাবেক৩টিওয়ার্ডহতে৯টিওয়ার্ডেগঠিতহয়ঃ১৯৯৩সালে

৯।ইউনিয়নপরিষদেরভাইসপ্রেসিডেন্টপদবিলুপ্তহয়ঃ১৯৭৬সালে

১০।বাংলাদেশেরক্ষুদ্রতমইউনিয়নপরিষদ, সেন্টমার্টিন, টেকনাফ, কক্সবাজার, আয়তন-২বর্গকিঃমিঃ

১১।বাংলাদেশেরবৃহত্তরইউনিয়নপরিষদ, সাজেক, বাখাইছড়ি, রাংগামাটি, আয়তন- ১৬৮৭.৩৯বর্গকিঃমিঃ

১২।‘‘ স্থানীয়সরকার’’ নিম্নেপযার্য়েরবাস্থানীয়ভাবেসংগঠিতসরকারব্যবস্থাকেস্থানীয়সরকারবলে।

১৩বাংলাদেশেস্থানীয়শাসনঅডিন্যান্সজারিহয়ঃ১৯৭৬সালে।

বাংলাদেশইউনিয়নপরিষদনির্বাচনেরতথ্যবলী

ক্রমিকনং

নির্বাচন

মেয়াদকাল

১ম

১১/১২/১৯৭৩হতে৩০/১২/১৯৭৩

২য়

১৩/০১/১৯৭৭হতে৩১/০১/১৯৭৭

৩য়

২৭/১২/১৯৮৩হতে১১/০১/১৯৮৪

৪র্থ

০৪/০২/১৯৮৮হতে১২/০২/১৯৮৮

৫ম

২২/০১/১৯৯২হতে০৬/০২/১৯৯২

৬ষ্ঠ

০৫/১২/১৯৯৭হতে০৩/০১/১৯৯৮

৭ম

২৫/০১/২০০৩হতে২৩/০৮/২০১১

৮ম

২৩/০৮/২০১১হতে২৩/০৮/২০১৬

৯ম

২৩/০৮/২০১৬ হতে

১।বাংলাদেশেরইউনিয়নপরিষদেরসংখ্যাঃ৪,৫২৭টি( জুন২০১২ইংপযর্ন্ত)

২।পঞ্চায়েতগঠিতহয়ঃ১৮৭০সালে

৩।ইউনিয়নবোর্ডগঠিতহয়ঃ১৯১৯ইংসালে

৪।ইউনিয়নকাউন্সিলহয়ঃ১৯৫৯সালে

৫।ইউনিয়নপঞ্চায়েতহয়ঃ১৯৭২সালে

৬।ইউনিয়নপঞ্চায়েতেরপরিবর্তেইউনিয়নপরিষদগঠিতহয়ঃ১৯৭৩সালে।

৭।ইউনিয়নপরিষদেরচেয়ারম্যানওমেম্বরদেরমেয়াদকালঃ ৫বছর

৮।ইউনিয়নপরিষদেরসাবেক৩টিওয়ার্ডহতে৯টিওয়ার্ডেগঠিতহয়ঃ১৯৯৩সালে

৯।ইউনিয়নপরিষদেরভাইসপ্রেসিডেন্টপদবিলুপ্তহয়ঃ১৯৭৬সালে

১০।বাংলাদেশেরক্ষুদ্রতমইউনিয়নপরিষদ, সেন্টমার্টিন, টেকনাফ, কক্সবাজার, আয়তন-২বর্গকিঃমিঃ

১১।বাংলাদেশেরবৃহত্তরইউনিয়নপরিষদ, সাজেক, বাখাইছড়ি, রাংগামাটি, আয়তন- ১৬৮৭.৩৯বর্গকিঃমিঃ

১২।‘‘ স্থানীয়সরকার’’ নিম্নেপযার্য়েরবাস্থানীয়ভাবেসংগঠিতসরকারব্যবস্থাকেস্থানীয়সরকারবলে।

১৩বাংলাদেশেস্থানীয়শাসনঅডিন্যান্সজারিহয়ঃ১৯৭৬সালে।

বাংলাদেশইউনিয়নপরিষদনির্বাচনেরতথ্যবলী

ক্রমিকনং

নির্বাচন

মেয়াদকাল

১ম

১১/১২/১৯৭৩হতে৩০/১২/১৯৭৩

২য়

১৩/০১/১৯৭৭হতে৩১/০১/১৯৭৭

৩য়

২৭/১২/১৯৮৩হতে১১/০১/১৯৮৪

৪র্থ

০৪/০২/১৯৮৮হতে১২/০২/১৯৮৮

৫ম

২২/০১/১৯৯২হতে০৬/০২/১৯৯২

৬ষ্ঠ

০৫/১২/১৯৯৭হতে০৩/০১/১৯৯৮

৭ম

২৫/০১/২০০৩হতে২৩/০৮/২০১১

৮ম

২৩/০৮/২০১১হতে২৩/০৮/২০১৬

৯ম

২৩/০৮/২০১৬ হতে

এক নজরে বাংলাদেশ পরিচিতি (Bangladesh At a Glance)

বাংলাদেশের সরকারী নাম- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশের সীমানা ঃ-
উত্তরে- ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয় ।
পূর্বে- ভারতের আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম এবং মায়ানমার।
পশ্চিমে- পশ্চিমবঙ্গ।
দক্ষিণে- বঙ্গোপসাগর।
বাংলাদেশের চারিদিকে ভারতের কয়টি রাজ্য- পাঁচটি।
বাংলাদেশে অধিকাংশ পাহাড় গঠিত হয়- টারশিয়ারীযুগে।
ঢাকার প্রতিপাদিক স্থান-চিলির নিকট প্রশানম মহাসাগশরে।
বাংলাদেশের বিভাগ- ৭টি (মন্ত্রীসভা অনুযায়ী)।
বাংলাদেশের মোট উপজেলা- ৪৮৩ টি (
বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত- ২০৩ সে.মি।
বাংলাদেশের শিক্ষার হার- ৬৫.৫% (সূত্র: বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১০)
বাংলাদেশের জলবায়ু- মৌসুমি বায়ু দ্বারা প্রভাবিত।
বাংলাদেশের উপর দিয়ে পতিত কর্কটক্রান্তি বা ট্রপিক অব ক্যান্সার রেখা।
বাংলাদেশের মোট সীমারেখা ৫,১৩৮ কি.মি।
বাংলাদেশ-ভারত সীমারেখা- ৪,১৪৪ (৪,১৪৪ না থাকলে ৩,৭১৫ দিতে হবে অথবা ৪,১৫৬ থাকলে দিতে হবে) তথ্য সূত্রঃ বিডিআর সপ্তাহ ২০১০।
বাংলাদেশ মায়ানমার সীমান্ত- ২৮৩ কিঃমিঃ বা ১৭৬ মাইল।
বাংলাদেশের সমুদ্র উপকুলের সীমা দৈর্ঘ্য ৭১১ কিলোমিটার।
কক্সবাজারের সমুদ্র সীমার দৈর্ঘ্য- ১৫৫ কি:মি:। (পৃথিবীর সর্ববৃহৎ সমুদ্র সৈকত)
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্র সীমা- ২০০ ন্যাটিক্যাল মাইল।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্র সীমা রেখা- ১২ ন্যাটিকেল মাইল। (এক ন্যাটিক্যাল মাইল= ১.৮৫৩ কি:মি: সমান)।
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত চুক্তি- ১৬ই মে, ১৯৭৪ সালে। (ইন্দিরা-মুজিব চুক্তি নামেও পরিচিত)।
বাংলাদেশের সাথে ভারতের অমিমাংসিত সীমান্ত- ৬.৫ কি:মি:।
‘সোয়াস অব নো গ্রাউন্ড’ খাদটি বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত।
বাংলাদেশের দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে ভারতের একটি রাজ্যের নাম- আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ। (রাজধানী- পোর্ট-ব্লেয়ার)
বাংলাদেশ ও আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ এর মধ্যবর্তী স্থান- ১০০ চ্যানেল নামে পরিচিত।
রাষ্ট্রধর্ম- ইসলাম (ধরা ২ (ক) বাংলাদেশ সংবিধান) ৮ম সংশোধনীর মাধ্যমে সংযোজিত।
সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উচ্চতর জেলা- দিনাজপুর। (37.50মি.)
পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ- বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ সৃষ্টির পূর্বে এটি ছিল বঙ্গখাত বা Bango-Basin.
বাংলাদেশের সর্ব উত্তরে জেলা- পঞ্চগড়।
দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।
বর্তমানে বাংলাদেশে কতটি জেলা আছে?
উত্তর: ৬৪ টি [প্রস্থাবিত, ভৈরব জেলা ছাড়া]
বাংলাদেশে উপকূলীয় জেলা কতটি?
উত্তর: ১৯ টি।

বাংলাদেশের বিভাগ সমূহের পরিচিতি (Districts of Bangladesh at a glance)

বিভাগ পরিচিতি
বিভাগ উপজেলা জেলা আয়তন (বর্গ কি: মি:)
ঢাকা ১২২ ১৭ ৩১১১৯
রাজশাহী ৬৬ ৮ ১৮১৭৭
চট্টগ্রাম ১০০ ১১ ৩৩৭৭১
খুলনা ৫৯ ১০ ২২২৭৪
বরিশাল ৪০ ০৬ ১৩২৯৭
সিলেট ৩৮ ০৪ ১২৫৯৬
রংপুর ৫৮ ০৮ ১৬৩৩৫
-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\-\
৭ ৪৮৩ ৬৪ ১৪৭৫৭০ বর্গ কি: মি:
মোটঃ ৭টি বিভাগ ৪৮৩টি উপজেলা ৬৪টী জেলা এবং মোট আয়তন= ১৪৭৫৭০ বর্গ কি: মি:

Biggest and Smallest districts of Bangladesh
(বিভাগ ভিত্তিক বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম জেলা )

বিভাগ ভিত্তিক বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম জেলা
বিভাগ বৃহত্তম জেলা বঃ কিঃ মিঃ ক্ষুদ্রতম জেলা ব:কি:মি:
ঢাকা ময়মনসিংহ ৪৩৬৩ নারায়ণগঞ্জ ৭৫৯
চট্টগ্রাম রাঙামাটি ৬১১৬ ফেনী ৯২৮
রাজশাহী নওগাঁ ৩৪৩৬ জয়পুরহাট ৯৬৫
খুলনা খুলনা ৪৩৯৫ মেহেরপুর ৭১৬
বরিশাল ভোলা ৩৪০৩ ঝালকাঠি ৭৫৮
সিলেট সুনামগঞ্জ ৩৬৭০ হবিগঞ্জ ২৬৩৭
রংপুর দিনাজপুর ৩৪৩৮ লালমনিরহাট ১২৪০
বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানের বর্তমান ও অতীত নাম
বর্তমান নাম অতীত নাম
ঢাকা জাহাঙ্গীর নগর
চট্টগ্রাম ইসলামাবাদ, পোর্ট গ্রান্ড
বরিশাল চন্দ্রদ্বীপ, বাকলা, ইসমাঈরপুর
মহাস্থানগড় পুন্ড্রবর্ধন
সোনারগাঁও সুবর্নগ্রাম
Kzwgj¬v ত্রিপুরা
ময়নামতি রোহিত গিরি
মুজিবনগর বৈদ্যনাথ তলা
কুষ্টিয়া নদীয়া
বাগের হাট খলিফাবাদ
যশোর খলিফাতাবাদ
আসাদ গেইট আয়ুব গেইট
উত্তরবঙ্গ বরেন্দ্রভুমি
বাংলা একাডেমি বর্ধমান হাউজ
সিরডাপ কার্যালয় চামেলি হাউজ
জিয়া আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর কুর্মিটেলা বিমান বন্দর
নোয়াখালী ও Kzwgj¬v সমতট
সেন্ট মার্টিন নারিকেল জিঞ্জিরা
নিঝুম দ্বীপ বাউলার চর
বাহাদুর শাহ পার্ক ভিক্টোরিয়া পার্ক
চাঁপাই নবাবগঞ্জ গৌড়
বিভিন্ন অঞ্চলের ডাকনাম
বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার চট্টগ্রাম
হিমালয়ের কন্যা পঞ্চগড়
পশ্চিমা বাহিনীর নদী ডাকাতিয়া নদী
সাগর কণ্যা পটুয়াখালী (কুয়াকাটা)
চট্টগ্রামের দুঃখ চাগতাই খাল।
বাংলাদেশের জনসংখ্যা

বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার- 1.৩২
বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব- ৯৯০জন ।
দারিদ্র সীমার নিচে বসবাসকারী- ৪০%
বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ও কম দারিদ্র বাস করে- কুষ্টিয়া।
বাংলাদেশের অবস্থান জনসংখ্যায়-
বিশ্বে- ৭ম
মুসলিম বিশ্বে- ৩য়
দক্ষিণ এশিয়ায়- ৩য় (সার্কভূক্ত দেশেও)
এশিয়ায়- ৫ম
বাংলাদেশের সবচেয়ে কম ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা- বান্দরবন
আয়তনে বাংলাদেশ বিশ্বে- 91 তম|
উপমহাদেশে প্রথম আদমশুমারী লর্ড ক্যানিং এর সময়ে (১৮৬১ সালে)।
বাংলাদেশে আদমশুমারী হয় পাঁচটি- ১ম- ১৯৭৪, সর্বশেষ -২০১১ সালে {১৫-১৯মার্চ}
ম্যালথাসের মতে জনসংখ্যা বাড়ে- জ্যামিতিক হারে।
ঢাকা বিশ্বের কততম মেগা সিটি- ২০তম ।
বাংলাদেশে কিশোর অপরাধ (৭-১৬ বছর) কেন্দ্র অবস্থিত- গাজীপুর জেলার টঙ্গীতে।
বাংলাদেশ কিশোরী সংশোধণ কেন্দ্র- গাজীপুরের কোণাবাড়িতে।
বাংলাদেশ মোট উপজাতি- ৪৫ টি ।
বাংলাদেশের মাতৃতান্ত্রিক উপজাতি গারো (খাসিয়া ও সাঁওতাল) পিতৃতান্ত্রিক উপজাতি- মারমা ও হাজং।
চাকমাদের বর্ষবরণকে বলা হয়- বিছু।
কোন উপজাতিরা মুসলমান- পাঙন উপজাতি।
বৈসাবি হচ্ছে- পাহাড়ি উপজাতিদের বর্ষবরণ।
রাজবংশি, ওরাও, সাঁওতাল বাস করে- রংপুর জেলায়।
মৌয়ালীরা বাস করে- সুন্দরবনে।
রাখাইনরা বাস করে- পটুয়াখালী।
বাংলাদেশে উপজাতিদের জন্য কয়টি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আছে- তিনটিঃ
১। উপজাতীয় সাংস্কৃতিক একাডেমী বিরিশিরি (নেত্রকোনা)।
২। ট্রাইবাল কালচার একাডেমি (দিনাজপুর)।
৩। ট্রাইবাল কালচার ইনস্টিটিউট, (রাঙ্গামাটি)।
বাংলাদেশে যে উপজাতিদের বাস নেই- মাওরী, মুর, পিগমী, নিগ্রো, জুলু, কুর্দী, আফ্রিদী, টোপ, শেরপা ইতাদি।
বণিকদের বিরুদ্ধে কোন চাকমা নেতা বিদ্রোহ করেন- চাকমা নেতা জুম্মা খান।
বাংলাদেশের নদ- নদী
শাখা-প্রশাখাসহ বাংলাদেশের নদ-নদীর সংখ্যা ২৩০ টি
বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদীর নাম- সুরমা (৩৯৯ কি.মি.)।
বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদ-ব্রহ্মপুত্র (রাবংলাদেশের একটিমাত্র নদ)।
বি:দ্র: যে কোন পরীক্ষায় বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী আসলে উত্তর করতে হবে ব্রহ্মপুত্র।
বাংলাদেশের প্রশস- নদী যমুনা।
বাংলাদেশের খরস্রোতা নদী- কর্ণফুলী। (চট্টগ্রাম)।
বাংলাদেশ-ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা।
দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপটি- হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় অবসি'ত।
বি:দ্র: দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপের অপর নাম নিউমূর বা পূর্বাশা দ্বীপ।
বাংলাদেশ-মায়ানমার কে বিভক্ত করেছে নাফ নদী।
নাফ নদীর দৈর্ঘ্য ৫৬ কি.মি.।
ব্যাকল্যান্ড বাঁধ- বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবসি'ত (১৮৬৪ সালে তৈরি হয়)।
ভারত যে নদীর উপর ফারাক্কা বাঁধ তৈরী করেছে- গঙ্গা নদী / পদ্মা নদী।
ফারাক্কা বাঁধ বাংলাদেশ সীমান- এলাকা থেকে ১৬.৫ কি.মি. বা ১১ মাইল দূরে অবসি'ত। এর ফটক সংখ্যা ১৯টি।
সিলেট শহর থেকে ১০০ কি.মি. দূরে অবসি'ত মেঘনা নদীর উপর ভারত বাঁধ দিচ্ছে তা ভারতের কোন রাজ্য-মনিপুর রাজ্যে- টিপাইমুখ বাঁধ।
বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি ও সমাপ্তি- হালদ ও সাঙ্গু।
বাংলাদেশ হতে ভারতে গিয়ে পুনারায় বাংলাদেশে প্রবেশকারী নদীগুলো- আত্রাই, মহানন্দা, (পূর্ণভবরা, টাঙ্গন)।
কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র অবসি'ত- কর্ণফুী নদীর উপর (১৯৬২ সালে, বাংলাদেশের একমাত্র জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র)।
বাংলাদেশের নদীল উৎপত্তিস'ল ঃ
কর্ণফুলি- মিজোরাম রাজ্যের লুসাই পাহাড়।
ব্রহ্মপুত্র- তিব্বতের কৈলাশ শৃঙ্গের মানস সরোবর হ্রদ।
পদ্মা- হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ।
সাঙ্গু- মায়ানমার- বাংলাদেশ সীমানার আরাকান পাহাড়।
যমুনা- কৈলাশ শৃঙ্গের মানস সরোবর হ্রদ।
হালদা- খাগড়াছড়ির বাদনাতলী পর্বতশৃঙ্গ।
নদীর মিলিত স'ান ঃ
পদ্মা+ মেঘনা= চাঁদপুর।
পদ্মা+যমুনা= গোয়ালন্দ।
সুরমা+কুশিয়ারা= আজমিরীগঞ্জ (কালনী নাম)।
পুরাতন ব্রহ্মপুত্র + মেঘনা = ভৈরব বাজার।
যমুনা + বাঙ্গালী= বগুড়া।
রুপসা + ভৈরব = খুলনা।
বাংলাদেশ-ভারত অভিন্ন নদী- ৫৪ টি।
বাংলাদেশ- মায়ানমার অভিন্ন নদী- ৩টি
বাংলাদেশের আন-র্জাতিক নদী ১টি (পদ্মা/গঙ্গা)।
বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রবেশকারী নদী- ১টি (কুলিখ)।
নদীর পূর্ব না ও বর্তমান নামঃ
বর্তমান নাম পূর্ব নাম
যমুনা জোনাইখাল
ব্রহ্মপুত্র লৌহিত্য
বুড়িগঙ্গা দোলাইখাল
পদ্মা কীর্তিনাশা
নদীর প্রবেশ জেলা ঃ
* পদ্মা প্রবেশ করেচে নবাবগঞ্জ (বৃহত্তর রাজশাহী)
* মেঘনা নদী প্রবেশ করেছে সিলেট জেলা দিয়ে।
* ব্রহ্মপুত্র নদ কুড়িগ্রাম জেলা দিয়ে।
* তিস-া নদী নীলফামারী জেলা দিয়ে।
বাংলাদেশের নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট- ফরিদপুর জেলায়।
নিঝুম দ্বীফ- মেঘনা নদীর মোহনায় অবসি'ত।
কর্ণফুলি নদীর তীরে অবসি'ত- কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ।
পশুর নদীর তীরে অবসি'ত- মংলা সমুদ্র বন্দর (বাগেরহাট জেলা)
নারায়নগঞ্জ নৌবন্দর শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে অবসি'ত।
জোয়ার-ভাটা হয়না- গোমতী নদীতে (কুমিল্লার দুঃখ বলা হয় এই নদীকে)।
যমুনা হচ্ছে ব্রহ্মপুত্রের শাখা নদী (১৯৮২ সালে ভূমিকম্পের ফলে পদ্মা নদীর দিক পরিবর্তন হয়ে যমুনা্ দ্বারা প্রবাহিত হচ্ছে)।
পদ্মা নদীর শাখা- ধলেশ্বরী, বুড়িগঙ্গা।
বাংলাদেশের নদীর উপনদী ঃ
পদ্মার উপনদী- মহানন্দা, টাঙ্গন, পূনর্ভবা, নাগর, কুলিক।
যমুনার উপনদী- তিস্তা, ধরলা, করতোয়া, আত্রাই, বাঙ্গালী।
মেঘনার উপনদী- শীতলক্ষ্যা, গোমতি, ডাকাতিয়া।
বাংলাদেশের একমাত্র যে নদীতে মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র রয়েছে- হালদা নদী।
চলন বিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে যে নদী- আত্রাই নদী।
যে নদীর নাম করা হয়েছে একমাত্র ব্যক্তির নামে- রূপলাল শাহা) রূপসা।



Relative Post
নীলাচল

মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্সের কাছেই নীলাচল। যা বান্দরবান শহর থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে নীলাচলের উচ্চতা প্রায় ২০০০ ফুট। এখান থেকে পাখির চোখে দেখতে পারবেন পুরো বান্দরবান শহরকে। বর্ষা মৌসুমে এখানে পাবেন মেঘের মধ্যদিয়ে হেঁটে যাওয়ার রোমাঞ্চ।বিস্তারিত>>

প্রান্তিকলেক

সৌন্দর্যময় অপরুপ লীলাভুমি বান্দরবান শহর থেকে মাত্র ১৬ কিলোমিটার দূরে হলুদিয়া নামক স্থানে প্রান্তিক লেক (Prantik Lake)ও পর্যটন কেন্দ্র অবস্থিত। পাহাড় বেষ্টিত ৬৮ একর এলাকা জুড়ে এ পর্যটন কেন্দ্রর মাঝে ২৫ একরের বিশাল প্রান্তিক লেক।বিস্তারিত>>

শৈল প্রপাত

শৈল প্রপাত মিলনছড়ি এলাকায় অবস্থিত এবং বান্দরবান থেকে থানচিগামী সড়কের চার কিলোমিটারের মধ্যেই। বান্দরবানের উল্লেখযোগ্য জলপ্রপাতের মধ্যে এটি একটি। বর্ষাকালে এখনকার পানির প্রবাহ খুব বেশি থাকে। এখানে ভ্রমণকালে ছোট ছোট বাজারগুলোতে আদিবাসীদের তৈরি হস্তশিল্প, তাঁতের দ্রব্যাদি ও খাদ্যসামগ্রীর সংস্পর্শও পাবেন। বিস্তারিত>>

মিলনছড়ি

অবকাশ যাপন, আনন্দ ভ্রমণ ও অ্যাডভেঞ্চার প্রিয়দের জন্য প্রিয় নাম বান্দরবান। পর্যটন শহর বান্দরবান জেলার রয়েছে ১১টি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির বসবাস। আচার-আচরন, সংষ্কৃতি ও উৎসব থেকে শুরু করে খাবারেও রয়েছে বিশাল বৈচিত্র। এ জেলার বৈচিত্র শুধু এখানকার বসবাসকারী মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ তাই নয় বান্দরবান জেলার প্রতিটি স্থানই অত্যন্ত বৈচিত্রপূর্ন ও আকর্ষনীয়।বিস্তারিত

মেঘলা

আকর্ষণীয় অবসর বিনোদন কেন্দ্র হলো মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্স। বান্দরবান পার্বত্য জেলা কাউন্সিলের খুব কাছেই এটি অবস্থিত। বান্দরবান শহর থেকে চার কিলোমিটার দূরে কেরাণীহাট সড়কে অবস্থিত মেঘলায় রয়েছে একটি মিনি সাফারি পার্ক, একটি চিড়িয়াখানা, ঝুলন্ত ব্রিজ, পাহাড়ের নিচে একটি কৃত্রিম লেক এবং নৌকা ভ্রমণের সুবিধা। পিকনিক করার জন্য চমৎকার জায়গা এটি। মেঘলা পর্যটন কেন্দ্রের অভ্যন্তরে ভারী খাবারের ব্যবস্থা নেই, শুধু স্ন্যাকস পাওয়া যাবে। মেঘলা থেকে একটু বাইরে হলিডে ইন রিসোর্ট ও পর্যটন মোটেলে চাইনিজ ও কন্টিনেন্টাল ফুড পাওয়া যাবে। দুটিতেই রয়েছে রাত যাপনের ব্যবস্থা। বান্দরবান শহর থেকে মেঘলায় যাওয়ার জন্য প্রাইভেট জিপ কিংবা অটোরিকশা রিজার্ভ করতে পারেন। লোকাল বাসও পাওয়া যাবে।বিস্তারিত

Free Web Hosting