অনলাইন বেতন নির্ধারনী
এখন থেকে অনলাইনে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণ করতে হবে।
পেফিক্সেশনডটগভডটবিডি (https://payfixation.gov.bd) ওয়েবসাইটে লগইন করে সরকারি কর্মচারীগণ অনলাইনে হিসাবরক্ষণ কার্যালয়ে বেতন নির্ধারণী ফরম দাখিল করতে পারবেন। হিসাবরক্ষণ কার্যালয় নতুন জাতীয় বেতনস্কেল ২০১৫ অনুযায়ী দাখিলকৃত তথ্যাদি যাচাই/প্রতিপাদনকপূর্বক বেতন নির্ধারণ চূড়ান্ত করবেন।
পে ফিক্সেশন ওয়েবসাইটে বিশেষ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়েছে, আগামী ১৭ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার বেলা ২ ঘটিকা থেকে ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করা যাবে।
পে ফিক্সেশন সাইটটি শুধু সরকারি কর্মচারীদের জন্য। অন্য কেউ সাইটটিতে প্রবেশের অধিকার রাখেন না, এই ওয়েবসাইটের তথ্য ব্যবহার করার ফলে প্রত্যক্ষ বা অপ্রত্যক্ষভাবে কোন ক্ষতির সম্মুখীন হলে তার জন্য কোন দায়দায়িত্ব অর্থ বিভাগ বা সরকার গ্রহণ করবে না এবং এই ওয়েবসাইটের কর্মকাণ্ডের কোনো ধরনের অবিচ্ছিন্নতার জন্য অর্থ বিভাগ নিশ্চয়তা প্রদান করবে না।
অনলাইনে বেতন নির্ধারণের পূর্ব প্রস্তুতির জন্য যা যা প্রয়োজন হবে- জাতীয় পরিচয়পত্র, চাকুরীতে প্রথম যোগদানের তারিখ, দপ্তর ও পদবি সংক্রান্ত তথ্যাবলি। ৩০ জুন ২০১৫ তারিখের গ্রেড/বেতন ও গৃহীত মূলবেতন সম্পর্কিত তথ্য। এ পর্যন্ত সিলেকশন গ্রেড ও টাইম স্কেল সংক্রান্ত তথ্যাদি এবং প্রিন্ট করার ব্যবস্থা।
সরকারি চাকরিজীবীদের নতুন বেতন কাঠামোর প্রজ্ঞাপন জারি হওয়ার আগে যেসব কর্মকর্তা সিলেকশন গ্রেড পেয়েছেন, তাদের সে সুবিধা বহাল থাকছে। তবে বেতন কাঠামোতে সিলেকশন গ্রেড ও টাইম স্কেল থাকবে না।
নতুন বেতন কাঠামো অনুযায়ী আগামী বছরের ১ জানুয়ারি থেকে বেতন পাবেন সরকারি চাকুরেরা। জুলাই থেকে কার্যকর হওয়া এ বেতন কাঠামোর বর্ধিত বকেয়া অর্থও ওই সময় দেয়া হবে।
গেজেট জারির আগ পর্যন্ত যেসব কর্মকর্তা-কর্মচারী সিলেকশন গ্রেড ও টাইম স্কেল সুবিধা পেয়েছেন, তাদের এ সুবিধা বহাল থাকবে। নতুন বেতন কাঠামোর গেজেট প্রকাশের আগে চাইলে বাকি কর্মকর্তারাও সিলেকশন গ্রেড ও টাইম স্কেল নিতে পারেন। তবে গেজেট জারির পর নতুন কাঠামো অনুযায়ীই সবকিছু চলবে। তখন টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড বলতে আর কিছুই থাকবে না। এটা একেবারেই বাতিল করা হচ্ছে। তবে এ জন্য কারো ওপর নেতিবাচক কোনো প্রভাব পড়বে না বলে জানা গেছে।
প্রসঙ্গত, সর্বোচ্চ ৭৮ হাজার এবং সর্বনিম্ন আট হাজার ২৫০ টাকা মূল ধরে সরকারি কর্মচারীদের জন্য গত ৭ সেপ্টেম্বর অষ্টম বেতনকাঠামো অনুমোদন পায় মন্ত্রিসভায়। এই কাঠামো অনুযায়ী, সরকারি চাকরিজীবীরা মূল বেতন পাবেন ২০১৫ সালের ১ জুলাই থেকে। এক্ষেত্রে ১ জুলাই থেকেই কার্যকর হবে। সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা পেছনের টাকা এরিয়ার হিসাবে পাবেন।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য আপনার পাসপোর্টে প্রদত্ত স্থায়ী অথবা বর্তমান ঠিকানার যেকোন একটি ঠিকানায় আবেদন করবেন। এটি হতে হবে মেট্রোপলিটন বা জেলা পুলিশের আওতাধীন এরিয়া। যদি পাসপোর্টে ঠিকানা উল্লেখ না থাকে তবে ঠিকানার প্রমাণ স্বরুপ ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলের প্রদত্ত জন্ম সনদপত্রের ফটোকপি ১ম শ্রেণীর সরকারী গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে স্ক্যান করতে হবে।বিস্তারিত>>
সবকিছু ডিজিটালাইজ করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে যুগ পুরনো টিন সার্টিফিকেট (Tin Certificate) কে হালনাগাদ করে ই-টিন সার্টিফিকেটে রূপান্তর করা হয়েছে। অত্র বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে সকলকে বাধ্যতামূলক ই-টিন সার্টিফিকেট নিতে হবে। তো আর দেরি কেন? জেনে নিন, কোন ধরণের ভোগান্তি ব্যতীত কিভাবে নিজেই ঘরে বসে অনলাইন সুবিধায় এই সার্টিফিকেটটি নিয়ে নিবেন।বিস্তারিত>>
এখন থেকে অনলাইনে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণ করতে হবে।
পেফিক্সেশনডটগভডটবিডি ওয়েবসাইটে লগইন করে সরকারি কর্মচারীগণ অনলাইনে হিসাবরক্ষণ কার্যালয়ে বেতন নির্ধারণী ফরম দাখিল করতে পারবেন।বিস্তারিত